রোববার, ৯ জুন ২০২৪

ফের ঢাকা মাতাবেন আতিফ আসলাম

বিনোদন ডেস্ক
প্রকাশিত
বিনোদন ডেস্ক
প্রকাশিত : ২৯ মার্চ, ২০২৪ ১৩:৩২

পাকিস্তানে জন্ম হলেও বলিউডের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী আতিফ আসলাম। দুনিয়াজুড়ে যার রয়েছে অসংখ্য ভক্ত-অনুসারী। গান গেয়ে জয় করেছেন কোটি শ্রোতার মন। বলিউডের বহু সুপারহিট গানের স্রষ্টা তিনি। বাংলাদেশের সংগীত অনুরাগীরও পছন্দের তালিকায় রয়েছেন তিনি। বাংলাদেশের দর্শক মাতাতে তৃতীয়বারের মতো ঢাকায় আসছেন জনপ্রিয় এই সংগীতশিল্পী।

বৃহস্পতিবার বিকেলে নিজের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এই গায়ক নিজেই। সব কিছু ঠিক থাকলে চলতি বছরেই ঢাকায় কনসার্টে মাতাবেন তিনি। এ দিন বিকেলে ফেসবুকে ১২ সেকেন্ডের একটি ভিডিও প্রকাশ করেন আতিফ। যেখানে তার ছবি, মিউজিকের সঙ্গে লেখা ছিল- বাংলাদেশ, চলো একসঙ্গে সংগীত উপভোগ করি।

মুহূর্তের মধ্যেই আতিফের এই পোস্ট ঝড় তুলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। মাত্র ৪০ মিনিটেই ৯ হাজার রিয়েক্ট ১ হাজার কমেন্ট জমা পড়ে সেই ভিডিওতে। আতিফকে বাংলাদেশে দেখতে কতটা উদ্‌গ্রীব হয়ে আছেন তার ভক্তরা, সেই চিত্র ফুটে উঠেছে তার পোস্টের কমেন্ট বক্সেই।

যদিও সেই পোস্টে বিস্তারিত কোনো তথ্য জানাননি এই তারকা। কবে বাংলাদেশে আসছেন, কী প্রোগ্রামে আসছেন সেসবও পরিষ্কার করেননি। তবে আতিফের পোস্টের পর থেকেই এটা নিশ্চিত, খুব শিগগিরই বাংলাদেশে পা রাখছেন বলিউডের জনপ্রিয় এই সংগীতশিল্পী।

মাসখানেক আগেই আতিফ আসলামের বাংলাদেশে আসার গুঞ্জন শোনা গিয়েছিল। সে সময় স্টার বক্স এজেন্সি নামে একটি প্রতিষ্ঠান জানায়, ২০২৪ সালে কনসার্ট করতে বাংলাদেশে আসবেন আতিফ আসলাম।

এর আগে ২০১৩ সালে বিপিএলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে পারফর্ম করতে প্রথম ঢাকায় এসেছিলেন আতিফ আসলাম। পরে ২০১৬ সালে এটিএন এন্টারটেইনমেন্টের আমন্ত্রণে দ্বিতীয়বার ঢাকায় আসেন। এবার স্টার বক্স এজেন্সির দাবি সত্যি হলে গানের তালে আবারও ঢাকা মাতাতে দেখা যাবে তাকে।

পাকিস্তানের পাঞ্জাবের ওয়াজিরাবাদে জন্ম নেওয়া উপমহাদেশের তুমুল জনপ্রিয় গায়ক আতিফ আসলাম ক্যারিয়ার শুরু করেন ২০০৩ সালে, ‘জাল’ ব্যান্ডের মাধ্যমে। মূলত উর্দু ভাষায় গাইলেও তিনি হিন্দি, পাঞ্জাবি, বাংলা, পশতুসহ অনেক ভাষায় নিজের দক্ষতা প্রকাশ করেছেন। ‘জেহের’ সিনেমার ‘ওহ লামহে ওহ বাতে’ গান দিয়ে বলিউডে আত্মপ্রকাশ করেন তিনি।

এরপর একে একে উপহার দিয়েছেন অনেক জনপ্রিয় গান। তারমধ্যে উল্লেখ্য- ‘পেহলি নাজার ম্যায়’, ‘বেখুদা তুমহি হো’, ‘তু জানে না’, ‘ম্যায় রং শরবতো কা’, ‘দিল দিয়া গাল্লা’সহ প্রায় শতাধিক গান।


আবারও ক্যামেরার পেছনে সালাহ উদ্দিন লাভলু

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
বিনোদন প্রতিবেদক

দেশের টিভি ও চলচিত্র জগতের অত্যন্ত মেধাবী এক মানুষ তিনি। অভিনেতা, নাট্যপরিচালক ও চিত্রগ্রাহক- একের ভেতর তিনগুণ সম্পন্ন এই তারকার নাম সালাহ উদ্দিন লাভলু। ক্যামেরার কারসাজিতে বেশ পটু বলে তাকে ক্যামেরার কবিও বলে থাকেন অনেকে। তিনটি শাখায় সমান অভিজ্ঞতায় ঋদ্ধ মানুষ আমাদের দেশীয় সংস্কৃতি অঙ্গনে খুব কমই আছেন। অভিনয়ের বাইরে প্রায় ২৫ বছর ধরে নাটক পরিচালনা ও চিত্রগ্রাহক হিসেবে কাজ করছেন। নাটকের পাশাপাশি ‘মোল্লাবাড়ির বউ’ নামের একটি সিনেমা পরিচালনা করেও ব্যাপক প্রশংসা অর্জন করেছেন। তবে তিনি সবচেয়ে বেশি আলোচনায় এসেছেন নতুন নতুন শিল্পী তৈরি করে। যারা তার হাত ধরে উঠে এসে দেশীয় সংস্কৃতি অঙ্গনের নানা শাখায় বিচরণ করছেন।

নতুন শিল্পী তৈরির কারখানা বলেও মন্তব্য করা হয় লাভলুকে। সেই ধারাবাহিকতায় আসছে ঈদে জুনিয়র ও সিনিয়র অভিনয়শিল্পীদের ‍নিয়ে নির্মাণ করছেন ঈদের বিশেষ একটি নাটক। নাটকের নাম ‘পোকা দিয়ে পোকা ধরা’। নাটকটি রচনা করেছেন মাসুম রেজা। এই নাটকে আবারও চঞ্চল চৌধুরীর বিপরীতে অভিনয় করতে যাচ্ছেন তরুণ অভিনেত্রী নায়লা আলম মাহা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সালাহ উদ্দিন লাভলু ‍নিজেই।

জানা গেছে, এবারের ঈদে চঞ্চল চৌধুরী কয়েকটি খণ্ড নাটক ও কয়েকটি ঈদের ধারাবাহিক নাটকে অভিনয় করছেন। সালাহ উদ্দিন লাভলুর পরিচালনায় একমাত্র ‘পোকা দিয়ে পোকা ধরা’ নাটকেই অভিনয় করবেন চঞ্চল চৌধুরী। এই অভিনেতা বলেন, ‘আমি সময় বের করে ঠিকই মঞ্চে অভিনয় করি। বিশেষ বিশেষ দিবসে টিভি নাটকেও অভিনয় করি। আমি মনে করি, একজন শিল্পী হিসেবে এটা আমার দায়িত্ব এবং ভালোলাগা অবশ্যই। লাভলু ভাইয়ের নির্দেশনায় এর আগে বহু নাটকে কাজ করেছি। তিনি এদেশের অত্যন্ত মেধাবী, গুণী একজন নাট্যনির্মাতা ও একজন গুণী অভিনেতাও বটে। তার নির্দেশনা আমি সব সময়ই ভীষণ উপভোগ করি।’

নাঈমা আলম মাহা বলেন, ‘অভিনয়ের দুনিয়ায় আসার আগেই যাদের অভিনয় দেখে মুগ্ধ হয়েছি, এর মধ্যে অন্যতম একজন শ্রদ্ধেয় চঞ্চল ভাই। আর যদি নির্মাতার কথা বলি, তাহলে অবশ্যই পছন্দের বা ভালোলাগার নির্মাতাদের নামের মধ্যে শ্রদ্ধেয় সালাহ উদ্দিন লাভলু ভাইয়ের নাম আসে। লাভলু ভাই আমাকে এর আগেও তার নাটকে অভিনয়ের সুযোগ করে দিয়েছিলেন। তার প্রতি আমি ভীষণ কৃতজ্ঞ। চঞ্চল ভাই এই দেশের অন্যতম গুণী একজন অভিনেতা। তার সঙ্গে অভিনয় করে অনেক কিছুই শিখতে পেরেছি। আবারও তার সঙ্গে কাজ হবে, এটা আমার জন্য সত্যিই অনেক ভালোলাগার।’

বিষয়:

রণং দেহী মেজাজে বলিউড ‘কুইন’

আপডেটেড ৯ জুন, ২০২৪ ০০:০৯
বিনোদন ডেস্ক

লোকসভা নির্বাচনে জিতেই বিব্রত, অপমানিত হতে হলো বলিউড অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাউতকে। বিমানবন্দরে এক নিরাপত্তারক্ষীর হাতে চড় খেয়েছেন ভারতের নবনির্বাচিত এই সংসদ সদস্য। ঘটনায় সারা ভারতে তোলপাড় শুরু হয়ে গেছে। চাকরিচ্যুত হয়েছেন ওই সৈনিক। এদিকে চড়কাণ্ডে ফের সরব হলেন কঙ্গনা। যারা এই চড়কাণ্ডকে সমর্থন করে চণ্ডীগড় বিমানবন্দরের মহিলা নিরাপত্তাকর্মী কুলবিন্দর কৌরের পাশে দাঁড়িয়েছেন, তাদের প্রতিই যেন বিষ উগড়ে দিলেন কঙ্গনা। শনিবার সকাল সকাল এক্স হ্য়ান্ডেলে ফের রণংদেহী মেজাজে দেখা গেল কঙ্গনাকে। তার স্পষ্ট জবাব, ‘মহিলা নিরাপত্তাকর্মীকে সমর্থন করা মানে ধর্ষক, ক্রিমিনালদের সমর্থন করা।’

কঙ্গনা এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, ‘প্রত্যেক ধর্ষক, খুনি, চোরদের অপরাধের নেপথ্যে একটা আবেগ, মনস্তত্ব, আর্থিক কারণ থাকে। কোনো অপরাধই বিনা কারণে ঘটে না। কিন্তু যদি আপনি এই ক্রিমিনালদের সমর্থন করেন, ব্যক্তিগত পরিধিতে তাদের প্রবেশকে সমর্থন করেন, তাহলে কোথাও গিয়ে আপনিও ধর্ষণ, জালিয়াতিকে সমর্থন করছেন। মনের মধ্যে এত ক্ষোভ, হিংসাকে জমিয়ে রাখবেন না। মুক্ত করুন নিজেকে।’ অন্যদিকে, মহিলা নিরাপত্তাকর্মী কুলবিন্দর কৌরের মা সম্প্রতি এক সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ‘তার মেয়ে যা করেছে তা একেবারে সঠিক। কঙ্গনার সঙ্গে নাকি এমনটাই করা উচিত ছিল।’

বৃহস্পতিবার দিল্লি যাওয়ার পথেই চণ্ডীগড়ে এই অনভিপ্রেত ঘটনা ঘটে। এরপরই ভিডিও বার্তায় কঙ্গনা রানাউত বলেন, ‘আমি উদ্বিগ্ন পাঞ্জাবে বাড়তে থাকা সন্ত্রাস নিয়ে। কী করে এদের সামলাব আমরা?’ কিন্তু কেন এমন কাণ্ড ঘটালেন কুলবিন্দর কৌর? প্রশ্নের মুখে পড়তেই তার সাফ জবাব, ‘কঙ্গনা বলেছিলেন ১০০ টাকার জন্য কৃষকরা ওখানে বসে আছে। উনি কি গিয়ে বসেছিলেন সেখানে? কঙ্গনা যখন এহেন কটূক্তি করছিলেন কৃষক আন্দোলন নিয়ে, তখন আমার মা শামিল ছিলেন ওই প্রতিবাদে।’

বোনের সমর্থনে মুখ খুলেছেন তার ভাই শের সিং মহিবালও। তার কথায়, ‘কঙ্গনার পার্স চেকিংয়ের সময়ই ঘটনাটা ঘটেছে বলে জানতে পারলাম। উনি বলেছিলেন, পাঞ্জাবের আন্দোলনরত মহিলারা ১০০ টাকায় বিক্রি হয়ে গিয়েছে। বাকবিতণ্ডার মাঝে মাথা ঠাণ্ডা না রাখতে পেরেই হয়তো আমার বোন চড় কষিয়েছে।’ গ্রেপ্তার হয়েছেন চণ্ডীগড় বিমানবন্দরের মহিলা নিরাপত্তাকর্মী কুলবিন্দর কৌর।

কঙ্গনার চড়কাণ্ডে বলিউডের খুব কমজনই মুখ খুলেছেন। এমনকি, বলিউডের চুপ থাকায় বিরক্তিও প্রকাশ করেছেন কঙ্গনা। সোশ্যাল মিডিয়ায় স্পষ্টই প্রতিবাদ করছেন ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির এমন ঠাণ্ডা আচরণে। তবে কঙ্গনার পাশে না থেকেও গোটা ঘটনার তীব্র নিন্দা করলেন অভিনেত্রী শাবানা আজমি। এক সময় শাবানা আজমির স্বামী গীতিকার জাভেদ আখতারের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে ছিলেন কঙ্গনা। সেই কঙ্গনাকে চড় মারার ঘটনার তীব্র নিন্দা করলেন শাবানা আজমি।


নোরার ব্যাগের দাম ৪০ লাখ!

আপডেটেড ৮ জুন, ২০২৪ ০০:০৬
বিনোদন ডেস্ক

বলিউডে নোরা ফাতেহিকে নিয়ে যেকোনো ঘটনাতেই তিনি সংবাদের শিরোনাম হন। সোশ্যাল মিডিয়ায় তাকে নিয়ে সব সময়ই চলে নানা ধরনের ট্রল। অবশ্য গ্ল্যামার কন্যা নোরা এসব কোনো কিছুকেই পাত্তা দেন না। সে তার মতো করে কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকেন। যদিও নিন্দুকেরা বলে থাকেন- ‘নোরা সোশ্যাল মিডিয়ার ট্রল এবং সমালোচনাকে বেশ ইনজয় করেন। তিনি নিজেও চান তাকে নিয়ে এসব হোক।’ অনেকে তো এটাও বলেন, নোরার এসব ছবি-ভিডিও নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার কারণেই তার কাজের এত ভিউ হয়।

আবারও নোরা একটি বিষয় নিয়ে আলোচনায় এসেছেন। সম্প্রতি বলিউডের হার্টথ্রব অভিনেত্রী নোরা ফাতেহির একটি ভিডিও সামাজিকমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। যেখানে দেখা যায়, স্টুডিও থেকে বের হচ্ছেন নোরা। ওই সময় তার হাতে একটি ব্যাগ দেখা যায়। সবকিছু ছাপিয়ে এখন আলোচনার কেন্দ্রে তার ব্যাগটি। কারণ ব্যাগটির মূল্য নাকি ৪০ লাখ টাকার বেশি!

সিয়াসাত ডটকমের তথ্য অনুসারে, নোরার ব্যাগটি তৈরি করেছে বিলাসবহুল ব্র্যান্ড হার্মিস। হার্মিস বার্কিন বিস্কুট সুইফট ব্যাগটির মূল্য ২৯ লাখ রুপি, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৪০ লাখ ৭৪ হাজার টাকার বেশি।

হার্মিসের ওয়েবসাইট ভিজিট করেও হার্মিস বার্কিন ব্যাগটি পাওয়া যায়। নোরা যে ব্যাগটি ব্যবহার করছেন, এটা ছাড়াও একই মডেলের ব্যাগটির কালো ও নেভি ব্লু রঙের দুটো চামড়ার ব্যাগ রয়েছে। তবে ওয়েবসাইটে ব্যাগটির মূল্য উল্লেখ করা নেই।

নোরা ফাতেহি বলিউডে কেবল আইটেম গানেই সীমাবদ্ধ নেই। অভিনয়েও সরব হয়েছেন। চলতি বছরের মুক্তি পেয়েছে তার অভিনীত ‘ক্র্যাক’। আদিত্য দত্ত পরিচালিত এ সিনেমার প্রধান চরিত্রের অভিনয় করেন অর্জুন রাম পাল, বিদ্যুৎ জামাল ও নোরা ফাতেহি। এ ছাড়াও বর্তমানে তার হাতে রয়েছে বেশ কয়েকটি সিনেমার কাজ।


‘হেটেরোটোপিয়া’ রোগে আক্রান্ত তাহসান

ফাইল ছবি
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
বিনোদন প্রতিবেদক

দীর্ঘদিন ধরে কণ্ঠনালির রোগে ভুগছেন তাহসান। জটিল রোগটির নাম হেটেরোটোপিয়া। এ রোগে ২০১৮ সাল থেকে ভুগছেন তিনি।

সংবাদমাধ্যমে জনপ্রিয় গায়ক বলেন, ‘এ সমস্যায় গলায় কাঠামো পরিবর্তন হতে শুরু করে। শুরু হয় নানা জটিলতা, যা গান গাওয়ার মনোবল ভেঙে দেয়। দিন যত পার হচ্ছে, গান গাওয়ার সক্ষমতা হারাচ্ছি। গত ছয় বছরে সেটা একটু একটু করে বুঝেছি। প্রথমে খুব ভয় পেতাম। মনে হতো আর গাইতে পারব না।’`

রোগটির চিকিৎসা প্রসঙ্গে শিল্পী বলেন, ‘দীর্ঘসময় ধরে চিকিৎসা চলছে। জীবনযাত্রায় যেমন পরিবর্তন এনেছি, তেমনি এনেছি খাদ্যাভ্যাসেও। জানি না ভবিষ্যতে কী হবে?’

নিজের এ অসুস্থতা নিয়ে আফসোস করে তিনি বলেন, ‘এমন অনেকবারই হয়েছে, সাধারণত আমি যেভাবে কনসার্টে পারফর্ম করি সেভাবে করতে পারিনি অসুস্থতার জন্য। তবে আমি সত্যি সৌভাগ্যবান। এতে শ্রোতাদের ভালোবাসা কখনও কমেনি দেখেছি।’

এ সময় ভক্ত আর শ্রোতাদের উদ্দেশে তাহসান বলেন, ‘আমার জন্য আপনারা দোয়া করবেন, রোগটি যেন আরও বেশি আমায় না ভোগায়। গলার সমস্যার কারণে আমি এখন আগের চেয়ে কনসার্ট আর লাইভে গান গাওয়া কমিয়ে দিয়েছি। এ কনসার্ট আর লাইভে গান গাওয়ার পরিমাণ যদি আরও কমতে থাকে, তবে আপনারা বুঝে নেবেন আমার সমস্যাটা আরও বেড়েছে। গান গাওয়ার মতো অবস্থায় আমি আর নেই।’

বিষয়:

এমপি ফেরদৌসের অন্যরকম জন্মদিন আজ

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
জাহাঙ্গীর বিপ্লব

দুই বাংলার আলোকিত তারকা ফেরদৌস আহমেদ। পঞ্চাশ পেরিয়ে আজ জীবনের ৫১তম বসন্ত স্পর্শ করলেন পাঁচবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত এই অভিনেতা। তবে প্রতিবারের চেয়ে এবারের জন্মদিনটা বিশেষ এবং স্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে মন্তব্য করেন হঠাৎ বৃষ্টি খ্যাত এই অভিনেতা। কারণ এবারই আর ক্যারিয়ারে যুক্ত হয়েছে বড় একটি পরিচয়।

চলচ্চিত্রে অভিনয় জীবনের দীর্ঘদিনের পথচলায় জন্মদিনে কখনো কোনো বড় আয়োজনের অনুষ্ঠান করেননি ফেরদৌস। কারণ জন্মদিনকে তিনি বিশেষভাবে গুরুত্ব দিতেন না কখনোই। জন্মদিনে শুধু পরিবারের সঙ্গেই বিশেষভাবে সময় কাটিয়েছেন তিনি। যথারীতি এবারও তিনি তার স্ত্রী তানিয়া, তার দুই কন্যা ও মা, শাশুড়িকে সঙ্গে নিয়ে জন্মদিনের সময় কাটাবেন আজ সন্ধ্যার পর থেকে।

ফেরদৌস জানান, তার আগে রয়েছে নানানরকমের ব্যস্ততা। যেহেতু একজন সংসদ সদস্য হিসেবে তার প্রথম জন্মদিন। তাই সকালেই ফেরদৌস ছয় দফা দিবস উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অংশগ্রহন করবেন। যেখানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও উপস্থিত থাকবেন। এরপর তিনি রাজধানীর টিচার্স ট্রেনিং কলেজ-এ ‘সবুজ বনায়ন’ শিরোনামে তারই জন্মদিন উপলক্ষ্যে পাঁচ লক্ষ বৃক্ষ রোপণ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহন করবেন। এরপর তিনি ধানমন্ডির ঈদগাহ মসজিদে জুম্মার নামাজ আদায় করে সেখানেই তার রাজনৈতিক কার্যালয়ে প্রায় সন্ধ্যা পর্যন্ত সময় কাটাবেন। সেখানে আগত অতিথি ও শুভাকাঙ্ক্ষিদের সঙ্গে জন্মদিন উপলক্ষ্যে সময় কাটাবেন। এরপর তিনি রাজধানীর বনানী ডিওএইচএস-এ তার বাসায় চলে যাবেন, পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাতে।

জন্মদিন প্রসঙ্গে ফেরদৌস বলেন,‘আমার চলচ্চিত্রে অভিনয় জীবনের শুরু থেকে আজ পর্যন্ত কখনোই কিন্তু আমার জন্মদিন বিশেষভাবে উদযাপন করিনি। জন্মদিনে আমি বিশেষ কোনো উচ্ছ্বাস করিনা কখনো। আমার কাছে জন্মদিন অন্যান্য দিনের মতোই স্বাভাবিক একটি দিন। হ্যাঁ দিনটি আমার পরিবার পরিজন ও সহকর্মীরা বিশেষ করে তোলেন। এখন তো ফেসবুকে সবাই যার যার ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ ঘটান। এটাও ভালো লাগার একটি দিক। আমিও ভালোবাসায় আবেগাপ্লুত হই। যারা আমার অভিনয়কে ভালোবেসে আমাকে ভালোবাসছেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা। এখন আমার রাজনৈতিক জীবন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমার ওপর আস্থা রেখেছেন, আমি যেন তার সেই আস্থার মর্যাদা রাখতে পারি আমার কর্মকাণ্ডের মধ্যদিয়ে এই দোয়া চাই। মানুষের জন্য নিবেদিত থেকে প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছি। বাকিটা জীবন মানুষের কল্যাণেই কাজ করে যেতে চাই।’

এদিকে জন্মদিনের আগের দিন বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টায় ধানমন্ডি ২৭-এ সংলগ্ন ধানমন্ডি বয়েজ স্কুল মাঠে কেন্দ্রীয় বঙ্গবন্ধু শিশু-কিশোর মেলা আয়োজনে শিশু কিশোরদের মাঝে গাছের চারা বিতরন ও বৃক্ষ রোপন কর্মসূচি পালন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন ফেরদৌস আহমেদ।

বিষয়:

দ্বিতীয় বিয়ের আভাস মোনালিসার

আপডেটেড ৭ জুন, ২০২৪ ০০:০৫
বিনোদন প্রতিবেদক

সুহাসিনী বলে পরিচিত টিভি পর্দার জনপ্রিয় মুখ মোজেজা আশরাফ মোনালিসা। যার হাসিতে মুগ্ধ হয় হাজারো তরুণ-যুবক। একসময় মডেলিং ও অভিনয়ে ব্যস্ত সময় পার করেছেন তিনি। এখন আর আগের মতো পর্দায় দেখা যায় না তাকে। তবে সম্প্রতি কাজে ফেরার ইচ্ছা পোষণ করেছেন এই অভিনেত্রী। ২০১২ সালে মোনালিসার ক্যারিয়ার যখন সাফল্যের চূড়ায়, ঠিক তখনই তিনি বিয়ে করেন নিউইয়র্ক প্রবাসী ফাইয়াজ শরীফকে। পরে ২০১৩ সালে স্বামীর সঙ্গে নিউইয়র্কে গিয়ে সংসার শুরুর পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বাংলা চ্যানেল টাইম টিভির প্রোগ্রাম প্রধান হিসেবে কাজ করেন।

তবে নিজের দেশ ছেড়ে স্বামীর সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ী হলেও খুব বেশিদিন টেকেনি মোনালিসার সেই সংসার। বছরখানেকের মাথায় বিচ্ছেদের পথে হাঁটেন তারা। এরপর কেটে গেছে অনেকটা সময়। নতুন করে আর সংসার বাঁধেননি মোনালিসা। এবার জানা গেল, বিয়ের জন্য পাত্র খুঁজছেন মোনালিসা।

সম্প্রতি আবারও ঢাকায় এসেছেন তিনি। সময় কাটাচ্ছেন পারিবারের মানুষদের সঙ্গে। তবে ঘুরেফিরে একটা প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হচ্ছে তাকে। কবে বিয়ে করবেন মোনালিসা? এক সাক্ষাৎকারে সেই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন এই তারকা। জানিয়েছেন, মনের মতো কাউকে পাচ্ছেন না বলেই বিয়ের সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন না। তবে তেমন কাউকে পেলে বিয়ের সিদ্ধান্ত নেবেন। বিয়ের জন্য কেমন পাত্র খুঁজছেন সেটাও জানিয়েছেন এই অভিনেত্রী। মোনালিসার ভাষায়, ‘যার সঙ্গে আমার বোঝাপড়া ভালো হবে, আমাকে সম্মান করবে, ভালোবাসবে, আমাকে ও সম্পর্কের মূল্য দেবে ।’

এর আগে নিজেকে সিঙ্গেল বলে দাবি করেন মোনালিসা। তিনি বলেন, ‘এটা আমার ভক্তদের শুনে খুশি হওয়া উচিত। যদি কেউ এটা জেনে খুশি হয়, বা চেষ্টা করে তাহলে আমার খারাপ লাগবে না। এখানে খারাপ কিছু নেই। কারণ প্রেম-ভালোবাসা খুব সুন্দর একটা জিনিস। যেটা বর্তমানে একদম নেই বললেই চলে।’

নতুন কাজে ফেরা প্রসঙ্গে মোনালিসা জানিয়েছেন, তার প্রতি দর্শকের প্রত্যাশার দিকটি বিবেচনা করেই কাজ করতে চান। তবে এখনই সেটা নিয়ে খোলাখুলি কিছু বলতে নারাজ তিনি। মোনালিসা অভিনীত জনপ্রিয় কিছু নাটক হলো তৃষ্ণা, কাগজের ফুল, শ্রীকান্তের বক্স সিরিজের নাটক, বয়স যখন একুশ, চম্পা কলি, বাজি, একটু ভালোবাসা, ঘরে ফেরা, বৃষ্টির পরে ইত্যাদি।


কণ্ঠনালির সমস্যায় ভুগছেন তাহসান

আপডেটেড ৬ জুন, ২০২৪ ০০:০৬
বিনোদন প্রতিবেদক

সংগীতশিল্পী হিসেবে পথচলা শুরু করলেও অভিনয়ে বেশ সুনাম কুড়িয়েছেন নন্দিত তারকা তাহসান খান। তার গায়কীতে শ্রোতারা খুঁজে পেয়েছেন ভিন্ন ধরনের স্বাদ। আর অভিনয়ও করেন বেশ সাবলীল। তবে তাহসান ভক্তদের জন্য দুঃসংবাদ! ভোকাল কর্ডের অসুস্থতায় ভুগছেন এই গায়ক ও অভিনেতা। জানা গেছে, হেটেরোটোপিয়া নামক এক রোগ বাসা বেঁধেছে তার কণ্ঠনালিতে।

তাহসান জানান, কয়েক বছর আগে তার ভোকাল কর্ডে একটি রোগ ধরা পড়ে। মূলত ২০১৮ সাল থেকে শুরু হয় এই সমস্যা। এরপর থেকেই আগের মতো অনায়াসে গান গাইতে পারেন না তিনি। এমনকি কখনো আগের মতো গাইতে পারবেন কি না, তা নিয়েও রয়েছে শঙ্কা। বর্তমানে চলছে চিকিৎসা। সাক্ষাৎকারে তিনি আরও জানান, এখন মাঝেমেধ্যে গান গাইতে পারলেও যখন এই সমস্যা বেড়ে যায় তখন আর একেবারেই গাইতে পারেন না।

শ্রোতাদের উদ্দেশে তাহসান বলেন, ‘ভবিষ্যতে যদি আমার কনসার্ট কমে যায় অথবা আমার লাইভে গান গাওয়া কমে যায় তাহলে মনে করবেন আমার এই সমস্যাটার কারণেই আমি আর গাইতে পারছি না।’ পরিশেষে সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন তাহসান, যাতে তিনি দ্রুতই এই রোগ মোকাবিলা করে সুস্থভাবে গান গেয়ে যেতে পারেন।

এদিকে প্রথমবারের মতো ওটিটিতে আসছেন তাহসান খান। তার সঙ্গে পর্দা ভাগাভাগি করেছেন প্রাক্তন স্ত্রী রাফিয়াথ রশিদ মিথিলা। সম্প্রতি চরকির ফেসবুক পেজে পোস্ট করা হয় একটি অন্যরকম ছবি। যেখানে দেখা যাচ্ছে, একজন ক্রিকেটার হলুদ রঙের জার্সি পরে মাথায় হেলমেট ও হাতে ক্রিকেট ব্যাট নিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন; কিন্তু তার চেহারা ঠিকমতো বোঝা যাচ্ছে না। ছবির ওপরে লেখা ‘কে আসছে চরকিতে?’ আর এরপর থেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় এই পোস্ট নিয়ে চলতে থাকে নানা রকম গুঞ্জন। অবশেষে চরকি নিশ্চিত করে, পোস্টের সেই রহস্যময় ক্রিকেটার হচ্ছেন তাহসান খান। ‘বাজি’ নামের এ ওয়েব সিরিজ পরিচালনা করেছেন আরিফুর রহমান।

চরকি জানিয়েছে, শিগগিরই প্রচারে আসছে সাসপেন্স ড্রামা ঘরানার এই অরিজিনাল সিরিজ। বাজিতে তাহসান-মিথিলা ছাড়াও অভিনয় করেছেন মিম মানতাসা, মনোজ প্রামাণিক, নাজিয়া হক অর্ষা, শাহাদাৎ হোসেন, পার্থ শেখ, তাসনুভা তিশা, আবরার আতহারসহ অনেকে।


`ব্যাড গার্লস’- এ গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে ইসরাত জাহান

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
বিনোদন প্রতিবেদক 

একঝাঁক তারকা নিয়ে ‘ব্যাড গার্লস’ শিরোনামের নতুন একটি ওয়েব সিরিজের শুটিংয়ের কাজ শুরু হয়েছে সম্প্রতি। সেলিম রেজার পরিচালনায় গীতিকার ও লেখক অনুরূপ আইচের গল্পের এই সিরিজের কাজ শুরু হওয়ার পর থেকেই এক ধরনের আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে দর্শকমহলে। এই সিরিজে গুরত্বপূর্ণ একটি চরিত্রে অভিনয় করছেন এ প্রজন্মের প্রতিশ্রুতিশীল মডেল-অভিনেত্রী ইসরাত জাহান। ওয়েব সিরিজটি ক্যারিয়ারে অন্যতম টার্নিং পয়েন্ট হয়ে থাকবে বলে মনে করছেন ইসরাত। তার ধারণা, একদম ভিন্ন ধারার এই গল্পটি সবার মনে দাগ কাটবে এবং দর্শকের মাঝে নতুন মাত্রার বিনোদন দেবে। ইসরাত জাহান বলেন, ‘ব্যাড গার্লস-এ দর্শক আমাকে খুব একটি চ্যালেঞ্জিং চরিত্রে দেখতে পাবেন। আমি মনে করি, ব্যাড গার্লস আমার জীবনের একটি টার্নিং পয়েন্ট হতে যাচ্ছে। তাছাড়া ব্যাড গার্লস চমৎকার একটি গল্প নির্ভর ওয়েব সিরিজ হবে।’

ইসরাত জাহান ছাড়াও সিরিজে আরও অভিনয় করেছেন শিরিন শিলা, তানিন সুবহ, নির্জনা, ডন, কমল, তুহিন খান, সাদিকুর শিমুল, আইরিন ইরানী, জেরিন ইসলাম, প্রিয়া অনন্যা, পারিসা জান্নাত, তাসনিম ঐশী, তানিয়া হৃদি, শান্তা ইসলাম, সুমাইয়া খন্দকার তৃষ্ণা, অঞ্চল ইসলাম, জারা, পলাশ, রিমন রেন, মুক্তা হাসান, শিবা শানু, আমান রেজা, ফারিয়া চৌধুরী প্রমুখ। সিনেটেক মাল্টিমিডিয়ার ব্যানারে নির্মিত ব্যাড গার্লস প্রচারিত হবে প্রযোজনা সংস্থার নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেল।

আবেদনময়ী মডেল ও অভিনেত্রী ইসরাত জাহান অভিনীত ড্রামা সিরিয়ালের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো গার্ল ফ্রেন্ডের মাথা গরম, পাগলা পাত্র, কালাচাঁন এর ধলা বউ, প্রবাসীর ঋণ, আগুন বউ, দূরন্ত প্রেম, তালাক, বড় ভাইয়ের ঋণ ও ধারাবাহিক ড্রামা বউ শাশুড়ি, মাঝির ছেলে ব্যারিস্টার, মায়ের ডাক, সেলস ম্যান, জামাই ৪২০। এরমধ্যে ধারাবাহিক ড্রামা সিরিয়াল বউ শাশুড়ি বৈশাখী টিভিতে প্রচারিত হচ্ছে।


প্রথমবার ইরেশ যাকেরের সঙ্গে সাবিলা নূর

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
বিনোদন প্রতিবেদক

আজ থেকে প্রায় এক দশক আগে রাহাত রহমানের পরিচালনায় নির্মিত ‘মাঙ্কি বিজনেস’ নাটকে অভিনয় করেছিলেন ভার্সেটাইল অভিনেতা ইরেশ যাকের তরুণ মডেল-অভিনেত্রী সাবিলা নূর। তবে সেই নাটকে তাদের একসঙ্গে স্ক্রিন শেয়ার করা হয়নি। এবারই প্রথম ইরেশ যাকের ও সাবিলা নূর একই নাটকে স্ক্রিন শেয়ার করছেন তারা। সাংবাদিক ও নাট্যকার অপূর্ণ রুবেলের রচনায় তারা দুজন ‘সুঁতো’ শিরোনামের একটি নাটকে অভিনয় করেছেন। এরই মধ্যে টানা তিন দিনে নাটকটির দৃশ্যধারণের কাজ শেষ হয়েছে রাজধানীর উত্তরার বিভিন্ন লোকেশনে। নাটকটিতে বিভিন্ন চরিত্রে আরও অভিনয় করেছেন সাবেরী আলম, পার্থসহ আরও অনেকে।

নাটকটিতে অভিনয় প্রসঙ্গে ইরেশ যাকের বলেন, ‘সত্যি বলতে সাবিলা আগের চেয়ে আরও বেশি পরিণত হয়েছে। সে এখন খুব ভালো অভিনয় করে। আর যারা ভালো অভিনয় করে তাদের সঙ্গে অভিনয় করতেও ভীষণ ভালো লাগে। কারণ তখন কাজটা খুব সহজ হয়। আর সাবিলা এই প্রজন্মের চাহিদাসম্পন্ন একজন অভিনেত্রী। যার কাজ দেখার জন্য দর্শক অপেক্ষায় থাকেন। এটা সাবিলা শ্রম দিয়ে তার অভিনয় দিয়ে অর্জন করেছে। সুতো নাটকটির গল্প খুব ভালো লেগেছে আমার। আমি, সাবিলাসহ আরও যারা এতে অভিনয় করেছি বেশ আরামে কাজটি করেছি। এমনও হয় যে ইউনিটকে নানান প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে কাজ করতে হয়; কিন্তু পরিচালক ইমরাউল রাফাত সেই প্রতিকূলতাকে ছাপিয়ে কাজটি ভালো করার চেষ্টা করেছেন। ধন্যবাদ সুতোর পুরো ইউনিটকে।’

সাবিলা নূর বলেন, ‘দীর্ঘ দশ বছর পর আমরা অবশেষে একসঙ্গে স্ক্রিন শেয়ার করার সুযোগ পেলাম। এর আগে মাঙ্কি বিজনেস নাটকে অভিনয় করলেও তখন আমাদের স্ক্রিন শেয়ার করা হয়নি। এবার একসঙ্গে অভিনয় করা হলো। ইরেশ ভাই একজন অভিজ্ঞ শিল্পী। তার সঙ্গে কাজ করার মানে হলো নতুন কিছু শেখা, অভিনয় সম্পর্কে আরও বিষদ জানা। কাজের ফাঁকে ফাঁকে তা আরও জানা হলো। ইমরাউল রাফাত ভাই নিঃসন্দেহে একজন গুণী নির্মাতা। দীর্ঘ দিন পর তার নির্দেশনায় কাজ করেও শান্তি পেলাম, একটা খুব ভালো কাজ হলো। আমি কাজটি নিয়ে খুব আশাবাদী।’ সাবিলা নূর জানান আসছে ঈদে একটি ইউটিউব চ্যানেলে নাটকটি প্রচার হবে।

বিষয়:

নতুন প্রজেক্টে রানী মুখার্জি

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
বিনোদন ডেস্ক

দীর্ঘ ২৫ বছরের ফিল্মি ক্যারিয়ারে অসংখ্য হিট ছবি দর্শককে উপহার দিয়েছেন বলিউড তারকা রানী মুখার্জি। যদিও মেয়ে আদিরার জন্মের পর বেশ কিছুদিন লাইট-ক্যামেরা-অ্যাকশন থেকে দূরে ছিলেন রানী। বিরতি কাটিয়ে আবার প্রিয় প্রাঙ্গণে ফিরেছেন বলিউডের প্রথমসারির অভিনেত্রী। শেষ ১৪ বছরে নৌ ওয়াল কিলড জেসিকা, মর্দানি, মর্দানি ২, মিসেস চ্যাটার্জি ভার্সেস নরওয়ের মতো ছবি রয়েছে রানীর ঝুলিতে। রানী মুখার্জি অভিনীত শেষ ছবি ‘মিসেস চ্যাটার্জি ভার্সেস নরওয়ে’ মুক্তি পায় গত বছর। মাঝে কেটে গেছে বেশ অনেকগুলো দিন। এবার পরবর্তী ছবির কাজ শুরু করবেন রানী। পিঙ্কভিলার রিপোর্ট অনুযায়ী, সোনালী বোসের ছবিতে দেখা যাবে রানীকে।

পিঙ্কভিলার খবর অনুযায়ী, গত দুবছরে রানী অনেকগুলো স্ক্রিপ্ট পড়েছেন। পছন্দ হয়েছে সোনালী বোসের চিত্রনাট্যই। এটি একটি ফ্যামিলি ড্রামা। ২০২৪-এর সেপ্টেম্বরে শুরু হবে সিনেমার শুটিং। চলবে এই বছরের শেষ পর্যন্ত। আগামী বছর অর্থাৎ ২০২৫-এ মুক্তি পাওয়ার কথা ছবিটির। এরই মধ্যে সিনেমার প্রি-প্রোডাকশনের কাজ শুরু হয়ে গেছে। প্রযোজনা সংস্থার জঙ্গলির ব্যানারে আসছে রানীর এই নতুন ছবি। সিনেমার জন্য তারকার খোঁজ চলছে। এই প্রযোজনা সংস্থার তরফে অতীতে মুক্তি পেয়েছে ‘রাজি’, ‘বাধাই হো’-এর মতো ছবি।

জানা গেছে, সোনালী বসুর ছবির কাজ শেষ হলে মর্দানি ৩-এর কাজ শুরু করবেন রানী। এই মুহূর্তে স্ক্রিপ্ট তৈরির কাজ চলছে বলেই খবর। আমু, দ্য স্কাই ইজ পিঙ্ক, মর্ডান লাভ: মুম্বাই-এর মতো বেশ কিছু ছবি পরিচালনার কাজ করেছেন। প্রসঙ্গত, মাত্র ১৬ বছর বয়সে অভিনয় জগতে পা রাখেন রানী মুখার্জি। সেই সময় থেকে যে লড়াই শুরু হয়েছে তা আজও জারি। এক সাক্ষাৎকারে জীবনের সেই লড়াইয়ের কথাই বলেছেন অভিনেত্রী।

রানী বলেন, ‘আমার বয়স যখন ১৬ বছর তখন থেকে অভিনয় শুরু করেছি। দেখতে দেখতে অনেক বছর কেটে গিয়েছে। এখনো কিন্তু আমার সেই কঠিন জার্নিটা চলছে। আর সেটা হলো অভিনয় শেখার। ইন্ডাস্ট্রিতে এতগুলো বছর কাটানোর পরও আমার মনে হয় অনেক কিছু শেখার বাকি রয়ে গিয়েছে। মনে হয় এই তো সেদিন বিটাউনে পা রাখলাম। দীর্ঘ ২৫-২৬ বছর পরও সেই লড়াইটা চলছে। একজন অভিনেত্রীর জীবনে শেখার কোনো শেষ নেই। এখনো আমার অনেক কিছু শেখার অনেকটা বাকি।’

বিষয়:

‘পপসম্রাট’ হয়েই থাকবেন আজম খান

আপডেটেড ৫ জুন, ২০২৪ ০০:০২
জাহাঙ্গীর বিপ্লব

আসল নাম মোহাম্মদ মাহবুবুল হক খান। আমরা তাকে চিনি আজম খান নামে। আর দেশের সংগীতপ্রেমীদের কাছে তিনি পপসম্রাট। গুরু হিসেবেও আখ্যায়িত করেন তার ভক্তকুল। নানান পরিচয়ের এ মানুষটি একাধারে একজন মুক্তিযোদ্ধা, সংগীতশিল্পী, অভিনেতা, ক্রিকেটার ও বিজ্ঞাপনচিত্রের মডেল। তাকে বাংলাদেশের পপ ও ব্যান্ডসংগীতের একজন অগ্রপথিক হিসেবে গণ্য করা হয়। তবে তার অনুজ ব্যান্ডতারকা মাকসুদুল হক তাকে বাংলাদেশের রকসংগীতের অগ্রপথিক হিসেবে বিবেচনা করেন। তার গানের বিশেষত্ব ছিল- পশ্চিমা ধাঁচের পপগানে দেশজ বিষয়ের সংযোজন ও পরিবেশনার স্বতন্ত্র রীতি। ওরে সালেকা ওরে মালেকা, রেল লাইনের ওই বস্তিতে, আলাল ও দুলাল, আসি আসি বলে, অভিমানী এবং বাংলাদেশসহ অসংখ্য কালজয়ী গানের স্রষ্টা আজম মুক্তিযুদ্ধের সময় ঢাকায় সংঘটিত কয়েকটি গেরিলা অভিযানে অংশ নেন। সংগীতে অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে মরণোত্তর একুশে পদকে ভূষিত করে।

দেশের পপ ও রকসংগীতের কিংবদন্তি আজম খানের আজ ১৩তম মৃত্যবার্ষিকী। ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে ২০১১ সালে এই দিনে (৫ জুন) না ফেরার দেশে পাড়ি জমান তিনি। প্রতি বছরের মতো এবারও পপসম্রাটের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে পারিবারিকভাবে মসজিদে মিলাদ পড়ানো ও কবর জিয়ারত করা হবে বলে তার পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়।

১৯৫০ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি ঢাকার আজিমপুরে জন্মগ্রহণ করেন আজম খান। ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানে আজম খান ক্রান্তি শিল্পীগোষ্ঠীর হয়ে গণসংগীত গেয়ে দেশের যুবসমাজকে উদ্দীপ্ত করেছিলেন। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে তিনি ছিলেন সাহসী গেরিলা যোদ্ধা। ঢাকা থেকে হেঁটে চলে যান আগরতলায়। মেঘালয়ে অস্ত্র চালানোর প্রশিক্ষণ নেন। ওই সময় গান গেয়ে তরুণ মুক্তিযোদ্ধাদের উজ্জীবিত করতেন। প্রশিক্ষণ শেষে যোগ দেন সম্মুখযুদ্ধে। খালেদ মোশাররফের অধীনে ২ নম্বর সেক্টরের একটি সেকশনের কমান্ডার করে আজম খানকে ঢাকা শহরে গেরিলা অপারেশনের দায়িত্ব দেওয়া হয়। তিনি যাত্রাবাড়ী-গুলশান এলাকায় গেরিলা অপারেশন পরিচালনা করতে থাকেন একের পর এক। যুদ্ধ শেষে অস্ত্র জমা দিয়েছিলেন।

স্বাধীন দেশে আজম খান একাই দাঁড় করিয়ে ফেলেন সংগীতের নতুন ধারা। তার গানের দলের নাম ছিল ‘উচ্চারণ’। এমন উচ্চকণ্ঠের গান কখনো ছিল না আগে। সেই সঙ্গে জোরাল বাদন। বাংলা গান পায় নতুন এক প্রাণ স্পন্দন। আজম খান যেমন দেশের পপগানকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন, অন্যদিকে সাধারণ মানুষের কাছেও পৌঁছে দিয়েছেন নতুন ধারার এই গান। তিনি স্বপ্ন দেখিয়েছেন দেশের তরুণদের। পপগানকে লালন করেছেন, শ্রোতা তৈরি করেছেন, বাংলা এই পপগানের ধারা যেন সময়ের সঙ্গে প্রবাহমান থাকে, সেই পথও তৈরি করে গেছেন। সশরীরে না থাকলেও তার গানগুলো আজও সমসাময়িক। এই গানগুলোই তাকে হাজার বছর বাঁচিয়ে রাখবে।

বিষয়:

কসমেডিকা লেজার ক্লিনিকের শুভেচ্ছাদূত হলেন নিঝুম রুবিনা

ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
বিনোদন প্রতিবেদক

কসমেডিকা লেজার ক্লিনিকের শুভেচ্ছাদূত হিসেবে যুক্ত হয়েছেন এ সময়ের চিত্রনায়িকা নিঝুম রুবিনা।

গতকাল সোমবার (৩ জুন) প্রতিষ্ঠানটির নাভানা টাওয়ারে অবস্থিত গুলশান কার্যালয়ে এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে তিন বছরের জন্য শুভেচ্ছাদূত করা হয় নিঝুম রুবিনাকে। এই প্রতিষ্ঠানের ফটোশ্যুট, টিভিসি, ওভিসিসহ বিভিন্ন প্রচারণায় অংশ নেবেন তিনি।

এ প্রসঙ্গে নিঝুম রুবিনা বলেন, ‘ভীষণ ভালো লাগছে আমার প্রতি আস্থা রেখে কসমেডিকা তাদের শুভেচ্ছাদূত করেছেন তিন বছরের জন্য। এই সময়টা তাদের বিভিন্ন প্রচারণায় অংশ নেবো। আশা করছি, ভালো কিছু হবে।’

বর্তমানে নিঝুম রুবিনা ফ্রান্স বাংলাদেশ বিজনেস ফোরামের শুভেচ্ছাদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়া দুটি সিনেমায় অভিনয় করছেন তিনি। একটি আজিম খান পরিচালিত ‘দুই মা’, অন্যটি আনোয়ার শিকদার টিটোন পরিচালিত ‘বন্ধু তুই আমার’। এছাড়া ‘ব্যাড গার্লস’ নামে নির্মাণাধীন একটি ওয়েব সিরিজেও দেখা যাবে তাকে। সর্বশেষ ‘লিপিস্টিক’ সিনেমায় জায়েদ খানের বিপরীতে তাকে দেখা গেছে। এ ছাড়া তিনি নিয়মিত বিজ্ঞাপন, নাটক ও বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ফটোশ্যুটে অংশ নিচ্ছেন।

সম্প্রতি এই অভিনেত্রী ‘আনাহিতা সুইট হোম’ নামে রাজধানীর আফতাব নগরে একটি শুটিং বাড়ি দিয়েছেন। রয়েছে তার পার্লারে ব্যবসা। আর ব্যস্ত আছেন আসন্ন ঈদের নাটকের কাজ নিয়ে।

বিষয়:

চিকিৎসা শেষে দেশের মাটিতে সাবিনা ইয়াসমিন

আপডেটেড ৪ জুন, ২০২৪ ০০:০৮
বিনোদন প্রতিবেদক

উপমহাদেশের নন্দিত কণ্ঠশিল্পী সাবিনা ইয়াসমিন। গায়িকা হিসেবে সবচেয়ে বেশি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত এই তারকা পাঁচ দশকের বেশি সময় ধরে গানের সঙ্গেই নিজেকে সম্পৃক্ত রেখেছেন। সংগীতে অবদানের জন্য একুশে পদক এবং স্বাধীনতা পুরস্কারও অর্জন করেছেন তিনি। অসুস্থতার কারণে মাঝখানে অনেক দিন গান থেকে এক প্রকার দূরে ছিলেন তিনি। প্রায় সাড়ে তিন মাস সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকার পর গত ৩১ মে বাংলাদেশে ফিরেছেন বরেণ্য সংগীতশিল্পী সাবিনা ইয়াসমিন। এখন তিনি ঢাকায় নিজের বাসায় আছেন। এ মাসের শেষ দিকে নিয়মিত চেকআপের জন্য তাকে আবার সিঙ্গাপুর যেতে হবে। গতকাল সোমবার সকালে খবরটি নিশ্চিত করেছেন শিল্পীর মেয়ে ফাইরুজ ইয়াসমিন বাঁধন।

সাবিনা ইয়াসমিন প্রসঙ্গে তার মেয়ে বাঁধন বলেন, ‘নিয়মিত চেকআপের জন্য আম্মুকে সিঙ্গাপুর যেতে হয়। এরপর পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে চিকিৎসকরা দাঁতের সমস্যা দেখতে পান। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ফেব্রুয়ারি একটি অস্ত্রোপচার হয়। অস্ত্রোপচার শেষে আম্মুকে রেডিওথেরাপি নিতে হয়। এরই মধ্যে রেডিওথেরাপি কোর্স শেষ হয়। তবে রেডিওথেরাপির কারণে আম্মুর শরীরে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়। আগামী এক বছর আম্মুকে নির্দিষ্ট সময় পরপর সিঙ্গাপুর যেতে হবে। চিকিৎসকের নির্দেশমতো তাকে চলতে হবে।’

নিজের অসুস্থতা ও বর্তমান অবস্থা নিয়ে খ্যাতিমান কণ্ঠশিল্পী সাবিনা ইয়াসমিন বলেন, ‘প্রতি বছরই নিয়মিত চেকআপের জন্য সিঙ্গাপুর যেতে হয়। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। তবে এবার চেকআপে এসে আমার দাঁতে একটু সমস্যা দেখা দেয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ফেব্রুয়ারি আমার দাঁতে ছোট একটি সার্জারি হয়, যা সফল হয়। এরপর চিকিৎসক যেভাবে বলবেন, সেভাবেই চলব। পরে আপনাদের দোয়ায় দেশে ফিরব, ইনশাআল্লাহ।’

অযথা বিভ্রান্তিমূলক তথ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম কিংবা গণমাধ্যমে দিয়ে জাতিকে বিভ্রান্তিতে না ফেলতেও অনুরোধ জানান সাবিনা। এ ধরনের তথ্যে তার এবং বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে থাকা ভক্তদের জন্য কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়ায় বলেও মন্তব্য করেন কালজয়ী এই গায়িকা।

এর আগে, গত ফেব্রুয়ারিতে গুঞ্জন ওঠে, আবারও ক্যানসারে আক্রান্ত হয়েছেন সাবিনা ইয়াসমিন, যা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চলে জোর চর্চা। শুধু তা-ই নয়, সাবিনা ইয়াসমিনের ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার খবর প্রকাশ করে মূলধারার বেশ কিছু গণমাধ্যমও। এমনকি ভারতীয় গণমাধ্যমেও ছড়িয়ে পড়ে বাংলাদেশের বরেণ্য এই সংগীতশিল্পীর ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার তথ্য। আসল সত্যটা কী? সব কিছু খোলাসা করে তখন দেশবাসীর প্রতি বার্তা পাঠান সাবিনা ইয়াসমিন। সেই বার্তায় তিনি বলেছিলেন, নিয়মিত চেকআপের জন্য সিঙ্গাপুরে তিনি। একই সঙ্গে নিজের বর্তমান শারীরিক অবস্থা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও গণমাধ্যম থেকে বিভ্রান্তিকর তথ্য পাচ্ছেন বলেও জানান শিল্পী নিজে।


banner close